Ads

Photography online course free


নতুনরা কিভাবে ফটোগ্রাফি শিখবেন
এবং টাকা উপার্জন করবেন বিস্তারিত জানার জন্য আপনাদের দ্বিতীয় পর্বে স্বাগতম । প্রথম পর্বটি যারা মিস করেছেন এখানে ক্লিক করে দেখে নিন ।


 স্টক ইমেজ ওয়েবসাইটটিতে কিভাবে ছবি বিক্রি করা যাবে ?


যদি আপনি আপনার আপলোড করা ছবিগুলোকে বিক্রি করতে চান তাহলে সেটি কীভাবে করবেন ? যদি আপনি স্টক ইমেজ ওয়েব সাইটে ছবি আপলোড দেওয়ার পর সেই ছবিগুলোকে বিক্রি করতে চান তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে Sell Your image অথবা become a Contributor নামক অপশন গুলো সিলেক্ট করতে হবে । ওয়েব সাইটগুলোতে এই অপশনটি খুজে পাওয়ার পর একটি নতুন একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে । এখন অনেকেই হয়তো জানেন না কীভাবে আপনার একাউন্টটি রেজিস্ট্রেশন করতে হবে । অন্যান্য ওয়েব সাইটগুলোর মত এই ওয়েবসাইটটিতে একাউন্ট খোলা অনেকটা ঝামেলামুক্ত । একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আপনার নাম , কন্টাক্ট ডিটেইলস ছাড়াও অন্যান্য তথ্য সাবমিট করতে হবে । তবে এটা জানা প্রয়োজন যে একাউন্ট খোলার জন্য অবশ্যই ইমেইল এড্রেস এবং পাসওয়ার্ড দিতে হবে । অ্যাকাউন্টটি আপনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন এক্ষেত্রে কোন টাকার প্রয়োজন হবে না ।  (Photo sel marketplace)


Free online photography courses for beginners-ফটোগ্রাফি কি? Part-2




একাউন্ট খোলার পর স্টক ওয়েবসাইটগুলোতে আপনার নিজস্ব ডিজাইন করা ছবিগুলো আপলোড দিতে হবে । আপনার ছবিটি আপলোড করার পর যদি কোন ইউজার সেখান থেকে আপলোডকৃত ছবিটি ডাউনলোড করে নেয় তাহলে সেখান থেকে আপনি কিছু কমিশন পেয়ে যাবেন । এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি আপনার ছবিটিকে কিভাবে অন্যের কাছে বিক্রি করবেন ? আপনার নিজস্ব আপলোড করা ছবিগুলো যদি কোন ক্লায়েন্টের পছন্দ হয়ে যায় তাহলে সে ওই মার্কেটপ্লেস থেকে ছবিটিকে একটি নির্দিষ্ট অ্যামাউন্ট দিয়ে  নিয়ে যাবে । মনে রাখবেন আপনার আপলোড করা ছবিগুলো যতবার বিক্রি হবে ততবার বিক্রি হওয়ার কারণে ওয়েবসাইটগুলো আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট টাকা দিবে । স্টক ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনার অনেকটা সময় লাগতে পারে তবে এক্ষেত্রে আপনার প্রথম হাতিয়ার হচ্ছে ধৈর্য । (photography pictures)



ফটো এডিটিং এখানে কি ধরনের কাজ করতে হয় ?


উপরিউক্ত আলোচনায় আমরা জানতে পেরেছি ফটো এডিটিং করে কিভাবে ইনকাম করা যায় । যারা একেবারেই নতুন তাদের কাছে একটি প্রশ্ন থাকতেই পারে যে এখানে আমরা কি কাজ করবো বা এখানে কি কাজ করা যায় ? এখন আমরা জেনে নিবো এখানে কি ধরনের কাজ করা যাবে ।


সর্বপ্রথম প্রয়োজন হবে আপনার একটি ডিএসএলআর অথবা একটু উন্নত মানের স্মার্টফোন । যাদের কাছে ডিএসএলআর নেই তাদের ঘাবড়ানোর কোনো প্রশ্নই আসে না , কেননা আপনি চাইলে স্মার্টফোন দিয়েই ফটো এডিট এর কাজগুলো করতে পারবেন । 


স্মার্টফোন অথবা ডিএসএলআর দিয়ে যে ছবিটি এডিট করতে চাচ্ছেন সেটিকে ক্যাপচার করে নিতে হবে । ছবিটি হতে পারে আপনার নিজস্ব ব্যক্তিগত অথবা ন্যাচারাল প্রকৃতির । তবে আপনি যদি ছবিগুলোকে বিক্রি করার জন্য এডিট করতে চান তাহলে সেখানে প্রাকৃতিক দৃশ্য হলে সবচেয়ে ভালো হয় । ছবি এডিট করার জন্য আপনি বেছে নিতে পারেন প্রাকৃতিক গ্রাম বাংলার দৃশ্য , বন অথবা পাহাড়ের দৃশ্য , নদী অথবা সাগরের ছবি । এবার আপনি এডিট করার জন্য কোন দৃশ্যগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে থাকবেন এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার উপর ।


এবার আপনি যে দৃশ্যটিকে এডিট করার জন্য বেছে নিয়েছেন সেটিকে ভালোভাবে ক্যামেরাবন্দি করে নিন । আর যদি আপনি একজন ভাল মানের ফটোগ্রাফার হয়ে থাকেন তাহলে তো কোন কথাই নেই । এবার কথা হচ্ছে ছবিটিকে ক্যামেরাবন্দি করার পর এখন কি কাজ রয়েছে ? ছবি ক্যাপচার করার পর আপনার কাজ  হলো ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড এবং ফ্রন্ট সাইড আপনার মত করে এডিট করা । যদি একজন দক্ষ এডিটর হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ছবিটিকে প্রিমিয়াম লুক দিতে পারবেন । তবে যারা একেবারে নতুন তারা যে পারবেন না এটা কিন্তু নয় , তারাও পারবেন তবে এখানে তাদের কিছুটা সময় ব্যয় করতে হবে । 


যে বিষয়টি আমরা অনেকেই ভুল করে থাকি , এখানে সম্পূর্ণ ইউনিক অথবা নিজের তোলা ছবি এডিট করতে হবে । আমরা অনেকেই অন্যের ছবিগুলো এডিট করার পর নিজের নাম দিয়ে চালিয়ে দেই । যদি আপনি এরকমটা ভেবে থাকেন তাহলে এধরনের কাজে আপনি কখনো সফলতা লাভ করতে পারবেন না । বাইরের দেশগুলোতে কপিরাইট আইন অনেক কঠোর । তারা সর্বদাই ইউনিক বা নতুন কাজ করাতে পছন্দ করে । আর যদি আপনি অন্যের ছবিগুলো দিয়ে কাজ করেই যান তাহলে শুধু কাজ করতে পারবেন আর তার বিনিময়ে টাকা নয় পাবেন কপিরাইট ক্লেইম ।


আপনার এডিট করা ছবিগুলো যখন একটি প্রিমিয়াম লুক পেয়ে মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপলোড হবে সেখান থেকে ক্লায়েন্টের কাছে বিক্রি করে আপনি কিন্তু টাকা উপার্জন করতে পারবেন ।


ফটো এডিট করার জন্য সেরা অ্যাপ সমূহ


ফটো এডিটিং কাজ করার জন্য স্মার্টফোন , ল্যাপটপ এবং ডিএসএলআর এর পাশাপাশি আপনার প্রয়োজন হবে এডিট করার জন্য কিছু অ্যাপস এবং সফটওয়্যার । কোন অ্যাপস এবং সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করলে খুব দ্রুত একটি ছবিকে প্রিমিয়াম লুক দেওয়া যেতে পারে সে বিষয়ে আমাদের অনেকেরই ধারনা নেই । যে অ্যাপস গুলো ব্যবহার করে ফটো এডিটিং এর কাজগুলো করা যাবে নিম্নে তা আলোচনা করা হলো ।


১ / ফটো ল্যাব 

২ / এডোবি লাইটরুম

৩ / ফটো ডিরেক্টর

৪ / ফটো এডিটর প্রো

৫ / পিক্সেলার

৬ / ইউকেম পার্ফেক্ট

৭ / ফটো এক্সপ্রেস


ফটো ল্যাব


এডিট করার জন্য ফটো ল্যাব একটি বেস্ট 
সফটওয়্যার । ফটো ল্যাব দিয়ে আমরা ফটো এডিট এর কাজগুলো করতে পারব । আবার অনেকে ইতিমধ্যেই এর ব্যবহার সম্পর্কে জানি । এই অ্যাপটির মাধ্যমে একটি ছবিতে প্রিমিয়াম লুক দেওয়া সম্ভব । আকর্ষণীয় লুক দেওয়ার জন্য ফটো ল্যাবে থাকছে ৯ হাজারেরও বেশি ইফেক্ট । ফটো এডিট করার পরে সরাসরি গ্যালারিতে সেভ করা এবং অন্যান্য মিডিয়ায় শেয়ার করার সুবিধা রয়েছে । ফটো ল্যাব দিয়ে ছবিগুলো এডিট করার পদ্ধতি অনেকটাই সহজ । যেকোনো ছবি ফটো ল্যাব এর সাহায্যে সহজ পদ্ধতিতে এডিট করার কারণে অনেকেই এটি দিয়ে ছবি এডিট করে থাকে । 


প্লে স্টোর থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড বর্তমানে 100 মিলিয়ন ছাড়িয়েছে । তার মানে দাঁড়ায় প্রায় 100 মিলিয়ন মানুষ ফটো এডিট করার জন্য এই সফটওয়্যারটি ইন্সটল করেছে । সফটওয়্যারটিতে আপনি পেয়ে যাবেন one-touch ফটো এডিট ইফেক্ট । তবে এই অ্যাপটির একটু অসুবিধা হচ্ছে এডিট করার পরে ছবিগুলোতে ওয়াটারমার্ক থেকে যায় । ওয়াটারমার্ক তোলার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রিমিয়াম ভার্সন ব্যবহার করতে হবে । সেক্ষেত্রে আপনার অর্থ ব্যয় করতে হবে ।


এডোবি লাইটরুম


এডিট করার জন্য লিস্টে থাকা একটি অন্যতম সফটওয়্যার হচ্ছে এডোবি লাইটরুম । কেবলমাত্র ছবি এডিট করার জন্য নয় ছবি তোলার জন্য এডোবি লাইটরুম অনেকটাই ফটো এক্সপ্রেস এর মত ফাস্ট এবং ইন্টারফেস তুলনামূলকভাবে অনেক ভালো । ফটো এডিটিং এ যারা নতুন এই সফটওয়্যারটি তাদের জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করা যায় । 


কেননা এই সফটওয়্যার দিয়ে তারা ছবি ক্যাপচার করার পাশাপাশি এডিট করতে পারবে । এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড রয়েছে 100 মিলিয়ন প্লাস । সফটওয়্যারটির ফিচারে রয়েছে ইউনিক ক্যামেরা যা আপনি নিজের হাতেই কন্ট্রোল করতে পারবেন খুব সহজেই । এখানে পাওয়া যাবে অ্যাডভান্স লেভেলের কালার যা দিয়ে আপনি ছবিগুলোকে কালারফুল ভাবে এডিট করতে পারবেন ।


ফটো ডিরেক্টর


মাল্টিপারপাস ফটো এডিটর গুলোর মধ্যে ফটো ডিরেক্টর এর অবস্থান অনেকটাই উপরে । এই সফটওয়্যারটির একটি ভালো দিক হচ্ছে এখানে পাওয়া যাবে বিভিন্ন রকমের টুলস এবং ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস । শক্তিশালী টুলস গুলোর মধ্যে রয়েছে ফটো রিটাচ , ফটো এফএক্স যার জন্য এই সফটওয়্যারটির আকর্ষণীয়তা ব্যাপক হারে রয়েছে । কেবলমাত্র ফটো এডিটিং নয় এখানে পাওয়া যাবে ফিল্ড ইন ক্যামেরা এবং সরাসরি মাল্টিমিডিয়া শেয়ারিং সিস্টেম ।


এখানে খুব সহজেই ফটো এডিট করা যাবে তবে এখানে ad-free কাজ করার কোন ইন্টারেফেস নেই । প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপটি ডাউনলোড হয়েছে 50 মিলিয়ন । এই অ্যাপটি দিয়ে এডিট করার জনপ্রিয়তা কিছুটা কম । তার পরেও 50 মিলিয়ন মানুষ এডিট করার জন্য এটি কে বেছে নিয়েছে । ক্যামেরা পারফরম্যান্সের পাশাপাশি এখানে পাওয়া যাবে লাইভ ইফেক্ট । এফএক্স ফিচার নতুনরাও সহজ ভাবে ব্যবহার করতে পারবে । ফটো থেকে নির্ধারিত কিছু বাদ দেওয়ার জন্য থাকছে বিভিন্ন টুলসের আয়োজন ।



ফটো এডিটর প্রো


এই সফটওয়ারটিতে অন্যান্য অ্যাপ এর মত ফিচার পাওয়া গেলেও কোনো ক্ষেত্রে এখানে ব্যতিক্রমি কিছু ব্যবস্থা রয়েছে । এই সফটওয়ারটিতে পাওয়া যাবে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্ট ফিচার । এই ফিচারটি দিয়ে মানসম্মত ছবি এডিট করা যাবে খুব সহজেই । এই ফিচারটি আপনার এডিট করা ছবির প্রাইভেসি জন্য অনেক সতর্ক । 

তার জন্য স্মার্টফোনের প্রতিটি স্টোরের ক্ষেত্রেই পার্মিশন এর প্রয়োজন হবে । এ পর্যন্ত প্লে স্টোর থেকে অ্যাপসটি ডাউনলোড হয়েছে 100 মিলিয়ন এর বেশি । সফটওয়্যারটি ফিচারে আরো রয়েছে ডিএসএলআর ক্যামেরার মত Blur ব্যবহার করার সুবিধা । এখানে আপনি নিজেই ছবির ব্যাকগ্রাউন্ডে ব্লার অপশনটি দিয়ে দিতে পারবেন । কোলাজ তৈরির জন্য পাওয়া যাবে 100 টিরও বেশি লেআউট এবং ব্যাকগ্রাউন্ড । 


পিক্সেলার


কমবেশি আমরা সবাই এই অ্যাপ্লিকেশনটির সাথে জড়িত । সচরাচর এই অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে আমরা আমাদের ছবিগুলো এডিট করে থাকি । এই অ্যাপ্লিকেশনটি অটোডেস্ককের তৈরি । এখানে ফ্রিতে কাজ করার সুযোগ রয়েছে । অর্থাৎ এই এপ্লিকেশান টি দিয়ে ছবি এডিট করার জন্য আপনাকে কোন টাকা খরচ করতে হবে না । এই অ্যাপটির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে যেটি হচ্ছে এখানে লে আউটের সাথে ফটো কোলাজ করা যাবে । 


এখানে একসাথে 25 টির বেশি ছবি কোলাজ করা সম্ভব । এখানে auto-fix নামক ফিচার থাকার কারণেই এক ক্লিকেই কালার এবং লাইট এডজাস্ট করে নিতে পারবেন । বর্তমান এই অ্যাপটির ডাউনলোড 50 মিলিয়নেরও বেশি । এখানে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ইফেক্ট এবং ব্লার সিস্টেম । ইমেজ গুলোতে পেন্সিল স্কেচ এর ডিজাইন দিতে পারবেন খুব সহজেই ।


ইউকেম পার্ফেক্ট


অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন গুলোতে এডিট করার জন্য ইউকেম পার্ফেক্ট বহুল ব্যবহার যোগ্য । অনেকে আবার ল্যাপটপ দিয়েও এই অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করে থাকে । সফটওয়্যারটি দিয়ে সেলফি খুব ভালোভাবে এডিট করা যায় বলে এটিকে বেস্ট সেলফি এডিটর বলা হয়ে থাকে । built-in ক্যামেরার পাশাপাশি পাওয়া যাবে ভিডিও করার সুবিধা । একটি ইমেজ অথবা ছবিকে সুন্দর ভাবে এডিট করার জন্য যে টুলসগুলোর প্রয়োজন হয়ে থাকে । যদি সেলফি টাইপের ছবিগুলোকে এডিট করতে চান তাহলে আশা করি এই সফটওয়্যারটি আপনার জন্য ভালো পারফরম্যান্স দিয়ে যাবে । 


ডাউনলোড এর দিকে তাকালে দেখা যাবে এই সফটওয়্যারটি প্লেস্টোর থেকে 300 মিলিয়নের বেশি ইন্সটল হয়েছে । 300 মিলিয়ন ডাউনলোড কিন্তু মুখের কথা নয় । সফটওয়্যারটি দিয়ে তারা এডিট করার আগ্রহ পেয়েছে বলেই প্লে স্টোর থেকে ইন্সটল করে নিয়েছে । তার মানে বলা যায় ফটো এডিট করার জন্য ইউকেম পার্ফেক্ট সফটওয়্যারটির চাহিদা অন্যান্যগুলো থেকে অনেক বেশি ।


ফটো এক্সপ্রেস


লিস্টে থাকা ফটো এডিটর এর জন্য আরেকটি বেস্ট অ্যাপ্লিকেশন হলো ফটো এক্সপ্রেস । এটিকে জনপ্রিয় ফটো এডিটর সফটওয়্যার হিসেবে ধরা হয়ে থাকে । ফটো এডিট করার জন্য প্রয়োজনীয় সব ইফেক্ট এবং টুলস পাওয়া যাবে । অটো ফিক্সিং , রেন্ডারিং সহ আরো বিভিন্ন রকমের ইফেক্ট রয়েছে । যে ফিচারটি ব্যবহার করে একজন ফটোগ্রাফার খুব সহজেই একটি ছবিকে ভালো লুক দিতে পারবে সেটি হচ্ছে ইন্টারফেস । যা এই অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে রয়েছে ।


 আপনি খুব সহজেই এবং বিনামূল্যে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড দিতে পারবেন । অ্যাপটিতে ad-free ভাবে কাজ করতে পারবেন যার কারণে বিরক্তিকর এসে মনোযোগ নষ্ট করতে পারবে না । প্লে স্টোর থেকে 
অ্যাপটি ডাউনলোড হয়েছে 100 মিলিয়নের বেশি । 1 মিলিয়ন বলতে 10 লাখ বুঝায় , তারমানে আপনি বুঝতে পারছেন কতজন মানুষ এডিট করার জন্য এই অ্যাপটিকে ইন্সটল করেছে । 


পেমেন্ট নেওয়ার নিয়ম 


অনলাইনে কাজ করলাম টাকাও ইনকাম করলাম এখন অনেকের মাথার ভিতর ঘুরপাক খাচ্ছে  কিভাবে সেই আয় করা টাকাটা উত্তোলন করবো ? টাকা ইনকাম করাটা আসলে যতটা কঠিন পেমেন্ট নেওয়ার নিয়ম গুলো ঠিক ততটাই কঠিন । তার কারণ হচ্ছে বিদেশি সাইট গুলো নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি পেপালের মাধ্যমে পেমেন্ট দিয়ে থাকে । কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত পেপালের প্রচলন হয়নি । তবে আমরা এক্ষেত্রে কি ধরনের পদ্ধতি ফলো করতে পারি টাকা উত্তোলনের জন্য । টাকা উত্তোলনের জন্য মাস্টার কার্ড , ভিসা কার্ড অথবা ব্যাংক ট্রানস্ফার পদ্ধতি বেছে নিতে হবে । ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন পদ্ধতি কিছুটা সহজ এবং এক্ষেত্রে ঝামেলা নেই । এক্ষেত্রে পেমেন্ট অপশনে অবশ্যই আপনার নাম ঠিকানা দিয়ে ভেরিফাই হওয়ার পর আয়ের টাকা ব্যাংকে জমা হবে । অর্থ আসা এবং অর্থ তোলা প্রতিটি বিষয় আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে ইমেইলের মাধ্যমে ।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন

Ads

Ads