Free online logo design courses for beginners-লোগো ডিজাইন কি? Part-2

how to logo design

লোগো ডিজাইন কি?

এ বিষয়ে প্রথম পর্বটি যারা মিস করেছেন এখানে ক্লিক করে দেখে নিন ।

 ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য লোগো ডিজাইন

আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং পেশায় লোগো ডিজাইনের ব্যাপক চাহিদা লক্ষ করা যায় বিশেষ করে ছাত্রছাত্রীদের উপর । লোগো ডিজাইন সম্পর্কে আলাদা জ্ঞান থাকার কারণে মার্কেটে নিজেদের পজিশন তৈরি করার জন্য শিক্ষার্থীদের বেশি সময় লাগে না । আর ঠিক সেজন্যই অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা পার্ট টাইম জব হিসেবে লোগো ডিজাইনকেই বেছে নিচ্ছে । ইতিমধ্যেই আবার অনেকেই সাফল্য খুঁজে পেয়েছে লোগো ডিজাইন পেশায় । (free logo maker for students)

লেখাপড়ার পাশাপাশি পার্টটাইম জব হিসেবে আলাদাভাবে ফ্যামিলিতে যদি আর্থিক যোগান দেওয়া যায় তাহলে কেমন হয় । সকল শিক্ষার্থী হয়তো এটাই চাইবে । কিন্তু সঠিক পেশা নির্ধারণ না করার কারণে অনেকেই এটা করতে পারছে না । এমন অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা লেখাপড়ার পাশাপাশি পরিবারে আর্থিক কিছু আয় দিতে চায় কিন্তু পার্ট টাইম জব হিসেবে তারা কি কাজ করবে সেটাই খুঁজে পায়না । আমাদের আশেপাশে কিন্তু আমরা এমন শিক্ষার্থী অনেক দেখতে পাই । (student logo maker)

ঠিক তাদের জন্যই আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং পেশার লোগো ডিজাইন কাজটি সাফল্য বয়ে আনতে পারবে । লোগো ডিজাইনের কাজ গুলো করার জন্য ততটা সময় প্রয়োজন হয় না যার কারণে শিক্ষার্থীরা খুব সহজেই লেখাপড়ার পাশাপাশি পার্টটাইম জব হিসেবে এটিকে চালিয়ে নিতে পারবে । এই কাজগুলো করার জন্য আলাদাভাবে প্রয়োজন নলেজ এবং ধারণার । যা একটি স্টুডেন্টদের মধ্যে থাকার কারণে তারা খুব সহজেই কাজটি আয়ত্তে আনতে পারবে ।  (logo maker online)

স্টুডেন্টদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা লোগো ডিজাইন এর কাজ গুলো করে মাসে কামিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা । আমাদের আশেপাশে এমন স্টুডেন্টদের উপস্থিতি প্রায় সময়ই লক্ষ করতে পারি । লোগো ডিজাইন এর কাজ গুলো একবার আয়ত্ত করতে পারলে একজন স্টুডেন্টকে তার লেখাপড়ার পাশাপাশি ফ্যামিলিতেও আর্থিকভাবে সহযোগিতা করার একটা সুযোগ হয়ে 

যাবে । পড়াশোনা শেষ করে সে প্রফেশনাল ভাবেই কাজ গুলোর মাধ্যমে ভবিষ্যতে গড়ে তুলতে পারবে আর তার পাশাপাশি তাকে কখনোই ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়তে হবে না । (student union logo design)

লোগো ডিজাইনারের ক্যারিয়ার

আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং পেশার লোগো ডিজাইনে কাজটি সম্পর্কে আপনি যদি একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হতে পারেন তাহলে ডিজাইনিংয়ের মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপনার অবস্থান থাকবে সবার উপরে । কাজটি সম্পর্কে যদি নিজের স্কিলকে একবার পোক্ত করতে পারেন তাহলে কাজ করতে আপনাকে দৌড়াতে হবে না আন্তর্জাতিক বিশ্বের বড় বড় কোম্পানি এবং প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করানোর জন্য আপনাকে খুঁজবে । বড় বড় বিল্ডিং এবং ছবির বিভিন্ন ডিজাইন গুলো করানোর জন্য ক্লায়েন্ট অথবা বায়াররা আপনাকে হায়ার করে নিবে । (logo design career)

একটি লোগো ডিজাইন করার জন্য প্রফেশনাল মানের ডিজাইনারকে 100 থেকে 1000 ডলার দেওয়া হয়ে থাকে । তাহলে মাস শেষে লোগো ডিজাইন গুলো করে আপনার ইনকাম কোথায় থাকবে সেটা হয়তো বুঝতেই পারছেন । একজন ভাল মানের লোগো ডিজাইনার হতে পারলে আপনার ক্যারিয়ারের অবস্থানও কিন্তু সব সময় সচল থাকবে । কেবলমাত্র অনলাইনে নয় আপনি চাইলে অফলাইন মুডেও লোগো ডিজাইন এর কাজ গুলো করতে পারবেন । 

সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে এই কাজটি যদি মার্কেটপ্লেসগুলোতে করতে পারেন তাহলে খুব শীঘ্রই নিজের ক্যারিয়ার করতে পারবেন । দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের কখনোই তাদের ভবিষ্যৎ অথবা ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবতে হয় না । সাফল্যই বরং তাদেরকে ধরা দিয়ে থাকে । সাফল্য অর্জন করে অর্থনৈতিকভাবে নিজের পায়ে দাঁড়াতে একজন ফ্রিল্যান্সারকে ততটা ভাবতে হয় না । নিজের ক্যারিয়ার গঠন করার জন্য লোগো ডিজাইন এর ভূমিকা অনিবার্য । 

অনেক মানুষেরই রয়েছে লেখাপড়া এবং কাজকর্ম করে সফলতা না পেয়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ের লোগো ডিজাইনকে বেছে নিয়েছে ক্যারিয়ার গঠন করার জন্য । তাদের মধ্যে অনেকেই সফল হয়েছে আবার অনেকেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে । একজন মানুষকে সাফল্য অর্জন করতে কিছুটা হলেও সময়ের প্রয়োজন হয়ে থাকে । ঠিক এমনটাই দেখা যায় ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রেও । একজন ফ্রিল্যান্সারকে আর্থিকভাবে দাঁড়াতে হলে অবশ্যই তাদের কাজগুলোর জন্য অনেকটা সময় ব্যয় করতে হবে । তাহলেই পরবর্তীতে সে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারবে ইনশাল্লাহ । বাংলায় এর জন্য একটি প্রবাদ রয়েছে  পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ।

লোগো ডিজাইনে কিভাবে অভিজ্ঞতা বাড়ানো যাবে ?

একটি বিষয় আমাদের সকলের এই জানার কথা আর সেটি হল কাজগুলো সম্পর্কে যার অভিজ্ঞতা বেশি ইনকামটা কিন্তু তারই বেশি হয় । অর্থাৎ অভিজ্ঞতা যার যত বেশি ইনকাম তার তত বেশি । ভালো এবং বেশি ইনকাম করার জন্য অভিজ্ঞতার অবশ্যই প্রয়োজন হয়ে থাকে । একজন প্রফেশনাল মানের ফ্রিল্যান্সাররা মাসে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করতে পারে তার কারণ হলো কাজগুলো সম্পর্কে তাদের অভিজ্ঞতা বেশি । অপরদিকে একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার টাকা উপার্জন করতে পারে না তার মূল কারণ হলো একই কাজ করার জন্য তার অভিজ্ঞতা কিন্তু কম । আর মাস শেষে বেশি টাকা ইনকাম করতে কে না চায় । এই বেশি টাকা ইনকাম করার জন্য অবশ্যই একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার এর অভিজ্ঞতা বাড়ানো উচিত । কাজগুলো সম্পর্কে একজন ফ্রিল্যান্সারের যতক্ষণ না পর্যন্ত অভিজ্ঞতা না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত তার ইনকাম করতে ততো বেশি কষ্ট হবে ।

এখন প্রশ্ন হতে পারে যে একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার কিভাবে তার অভিজ্ঞতা বাড়াবে । অভিজ্ঞতা বাড়ানোর জন্য একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার এর অবশ্যই অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের কাজগুলোর নজর রাখতে হবে । প্রয়োজন হলে তাকে মার্কেটপ্লেসে ঘুরে দেখতে হবে প্রফেশনাল মানের ডিজাইনাররা কিভাবে লোগো ডিজাইন করে থাকে । লোগো ডিজাইনার কাজগুলো যারা পারে তাদের কাছে কিন্তু এই কাজগুলো খুবই সহজ লাগে কিন্তু একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে তাদের কাছে একাজগুলো কঠিন লাগাটাই স্বাভাবিক । তার কারণ হলো এর আগে কখনো সে এই কাজটি করে নি । আর তাই প্রথম অবস্থায় এ কাজগুলো করাটা তার কাছে অনেকটা কঠিন বলেই মনে হবে । কঠিন মনে হবে ঠিক ততদিন পর্যন্ত যতদিন পর্যন্ত না এই কাজটি সম্পর্কে তার পূর্ণাঙ্গ জ্ঞান অর্জন হচ্ছে । 

কাজটি শেখার জন্য যাদের আগ্রহ দেখে তারা টাকা খরচ করে অনলাইনে কোর্সের মাধ্যমে অভিজ্ঞতা বাড়াতে পারবে । তবে অনলাইন থেকে কোর্স কমপ্লিট করার জন্য অবশ্যই কিছু বিষয়ের দিকে নজর রাখতে হবে । যার কাছ থেকে সে কমপ্লিট করার জন্য ইচ্ছুক সবার প্রথমে তার কাজের অভিজ্ঞতা জেনে নিতে হবে এবং তার বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করে নিতে হবে । কারণ এমন অনেক ঘটনা রয়েছে যারা কাজ শেখানোর কথা বলেই টাকা নিয়ে চলে যায় । অনলাইনে কোর্স এর পাশাপাশি ইউটিউবিং এবং ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আপনি চাইলে লোগো ডিজাইন সম্পর্কে ধারণা পেতে পারেন । এছাড়াও অফলাইনে আপনার আশেপাশে অনেক সফল ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা লোগো ডিজাইন সম্পর্কে অভিজ্ঞ তাদের কাছ থেকেও তুলনামূলকভাবে জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন ।

কাজটি শিখতে কতদিন লাগতে পারে ?

কাজগুলো শিখতে কার কতদিন লাগবে এটা নিদৃষ্ট করে কেউই বলে দিতে পারবে না । তার কারণ হলো সবার মেধা শক্তি এবং কাজ শেখার আগ্রহ এক নয় । কাজ শেখার জন্য প্রয়োজন আগ্রহ এবং নিজের আত্মবিশ্বাস এর । যার আগ্রহ বেশি সে কিন্তু খুব সহজে এবং তাড়াতাড়ি যেকোনো কাজ শিখতে পারে । তবে কাজগুলো শেখার জন্য প্রয়োজন হবে অবশ্যই ধৈর্যের । ধৈর্য থাকলে আপনি এ বিষয়ে সহজেই সফল হতে পারবেন এবং আপনার ভিতরে ধৈর্য না থাকলে এ কাজে ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি । 

একজন নতুন ফ্রিল্যান্সারের এই কাজগুলো শেখার জন্য ঠিক কতদিন সময় লাগবে এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে তার নিজের উপরেই । আগ্রহ যার যত বেশি সে তত দ্রুতই লোগো ডিজাইনের কাজ গুলো শিখতে পারবে । যেহেতু এ কাজগুলো করে বেশি টাকা ইনকাম করা যায় সেহেতু এই কাজগুলো শিখতে কিছুটা সময় ব্যয় করতে হবে একজন ফ্রিল্যান্সারকে । সম্পূর্ণ অভিজ্ঞ না হতে পারলে লোগো ডিজাইনে উন্নতি লাভ করাটা কখনোই সম্ভব 

নয় ।

কিভাবে ইনকাম করা যাবে ?

অনলাইন থেকেও ইনকাম করা যায় এই কথাটি শুনতে আমাদের কাছে যতটা সহজ বলে মনে হয় আসলে কাজ করে ইনকাম করাটা তার থেকে কয়েক গুণ বেশি গুন কষ্টের । তার কারণ হলো আপনার মত অনেক ফ্রিল্যান্সার এই রয়েছে যারা অনলাইন থেকে ইনকাম করে থাকে । মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপনার থেকেও অনেক অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা অনেক বছর ধরেই ক্লায়েন্ট অথবা বায়ারদের কাছে পরিচিতি লাভ করে মার্কেটপ্লেসে একটি জায়গা দখল করে নিয়েছে ।

এখন একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার এর সেই মার্কেটপ্লেসে জায়গা দখল করতে অনেক সময় লেগে যাবে । মার্কেটপ্লেসে নিজের জায়গা অর্জন করতে হলে অবশ্যই লোগো ডিজাইন সম্পর্কে একজন ভাল মানের ডিজাইনার হতে হবে । একজন অভিজ্ঞ লোগো ডিজাইনার হওয়ার পরে মার্কেটপ্লেস বায়ারদের কাছে জনপ্রিয়তা লাভ করতে হবে । জনপ্রিয়তা লাভ করার পরে আপনাকে তাদের দেওয়া কাজগুলোকে একটি নির্দিষ্ট সময়ে করে দিতে হবে ।

মার্কেটপ্লেসে নিজেকে একজন অভিজ্ঞ লোগো ডিজাইনার হিসেবে গড়ে তোলার পরে এখন আপনি ইনকাম করার জন্য প্রস্তুত । বায়াররা তাদের নিজস্ব কাজগুলো করার জন্য একটি নির্দিষ্ট পারিশ্রমিক দিয়ে আপনাকে হায়ার করবে । তাদের কাজকে করে দেওয়ার ফলে আপনি কিন্তু একটি অ্যামাউন্ট পেয়ে যাবেন । কাজগুলো করার জন্য আপনার ভেতরে সৃজনশীলতা থাকতে হবে তাহলে অনেক গুণ বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন ।

ক্লায়েন্টের হাত না ধরে আপনি চাইলে নিজেই আপনার লোগো ডিজাইন গুলোকে মার্কেটে বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন । এজন্য আপনাকে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসগুলোতে নিজের জায়গা ধরে রেখে লোগো ডিজাইন গুলোকে মার্কেটে আপলোড করতে হবে । অবশ্যই এখানে সুন্দর সুন্দর লোগো ডিজাইন গুলোকে আপলোড করতে হবে তার কারণ হলো ক্লায়েন্ট এর চোখে পছন্দ না হলে সেগুলো কিন্তু তারা কিনে নিবে 

না । 

লোগো ডিজাইনের কাজ করে ইনকাম করার জন্য আপনাকে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডিজাইনার হতে হবে । তা না হলে কিন্তু মার্কেটপ্লেসে আপনার কোন জায়গা হবে না । অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য অবশ্যই একটি রাস্তা পদত্যাগ করতে হবে । লোগো ডিজাইন করে ইনকাম করার জন্য কখনো অন্যের ছবিগুলোকে মার্কেটপ্লেসে আপলোড করা যাবে না । এজন্য অবশ্যই এদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে । ইনকাম করার জন্য অবশ্যই এখানে নিজের লোগো ডিজাইন গুলো কে আপলোড করতে হবে যেগুলো দিয়ে ইনকাম করা যাবে । 

 টাকা উত্তোলন করার পদ্ধতি 

অনলাইন থেকে ইনকাম করা টাকা গুলো আমরা কিভাবে উত্তোলন করবো সে বিষয়ে অনেক ফ্রিল্যান্সারের ধারণা নেই । আবার অনেকেই মনে করে যে কোন কোন দেশ থেকে আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং-এ কাজগুলো করা যাবে । পৃথিবী যে দেশে আপনি থাকেন না কেন আপনি চাইলে সব দেশ থেকেই  আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো করতে পারবেন । এক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই । 

 টাকা উত্তোলনের জন্য কিন্তু আপনি যে কোন পদ্ধতি ফলো করতে পারবেন না । তার কারণ হলো অনলাইন ভিত্তিক মার্কেটপ্লেসগুলো আন্তর্জাতিক কারেন্সির মাধ্যমে পেমেন্ট দিয়ে থাকে । আন্তর্জাতিক পেমেন্ট পদ্ধতির গুলোর মধ্যে রয়েছে পেপাল , পেওনিয়ার , ব্যাংক ট্রান্সফার এবং এছাড়াও আরো অন্যান্য পদ্ধতি । তবে আপনার দেশে এই পদ্ধতিগুলো নাও পাওয়া যেতে পারে । এক্ষেত্রে আপনাকে আপনার দেশ কর্তৃক অনুমোদিত পদ্ধতিতে টাকা উত্তোলন করতে হবে । মনে করেন আপনি ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে টাকা এনে যেকোনো লোকাল কারেন্সির মাধ্যমে আপনার কাছে তুলে নিতে পারবেন ।