Ads

data entry work from home


ডাটা এন্ট্রি দ্বিতীয় পর্বে আপনাদের স্বাগতম প্রথম পর্বটি যারা মিস করছেন এখানে ক্লিক করে দেখে নিন ।


Free online data entry courses for beginners-ডাটা এন্ট্রি কি? Part-2



ডাটা এন্ট্রি তে কাজ করার জন্য কি কি পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে ? 


বিশেষ করে ডাটা এন্ট্রিতে যারা নতুন তারা হয়তো জানেনা এখানে কিভাবে কাজ করতে হয় এবং কি কি পদ্ধতি অনুসরণ করলে ভালো ভাবে কাজ করা যাবে । যখন ডাটা এন্ট্রি কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা হয়ে যায় তখনই আমাদের মাঝে একটি প্রশ্ন জেগে ওঠে । প্রশ্নটি হতে পারে  এখানে কি কি পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে । ডাটা এন্ট্রিতে কাজ করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয় । এই পদ্ধতি এবং কাজগুলো করে ডাটা এন্ট্রির মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যাবে । 


১ / অডিও শুনে টাইপ করতে হবে ।

২ / ভিডিও এবং ইমেজ দেখেও টাইপ করতে হতে
 পারে ।

৩ / হাতে লেখা তথ্য টাইপিং করতে হবে ।

৪ / কপি পেস্ট

৫ / ক্যাপচা এন্ট্রি

৬ / ডাটা স্কেপিং

৭ / ডাটা রিসার্চ

৮ / ডাটা মাইনিং

৯ / সেকেন্ডারি ডাটা এন্ট্রি


অডিও শুনে টাইপ করা


ক্লায়েন্ট অনেক সময় আপনাকে ডাটা এন্ট্রির কাজ গুলো করার জন্য অডিও ফাইল অথবা ডকুমেন্ট 
পাঠাবে । ক্লায়েন্টের পাঠানো অডিও ফাইলটি বোঝার জন্য আপনাকে ইংরেজি জানতে হবে । আপনি যদি ক্লাস এইট অথবা নাইনে পড়ে থাকেন তাহলেও আপনি কাজটি করতে পারবেন , তবে ইংরেজিতে একটু চর্চা করতে হবে । ক্লায়েন্টরা সর্বদাই ইংরেজি ভাষাকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে । যদি আপনি ইংরেজি ভাষায় পারদর্শী না হন তাহলে ক্লায়েন্টের পাঠানো অডিও ফাইলটি আপনি বুঝতে পারবেন না । এজন্য আপনাকে মোটামুটি মানের হলেও ইংরেজিতে ধারণা থাকতে হবে । যদি অডিও ফাইলটি না বুঝেন তাহলে কাজ করবেন কিভাবে । আর যদি ইংরেজি ভাষায় আপনার অভিজ্ঞতা ভালো থেকে থাকে তাহলে ক্লায়েন্টের ভাষা আপনি অবশ্যই বুঝতে পারবেন এবং কাজটিও করে দিতে পারবেন । ক্লায়েন্ট তার পাঠানো অডিও ডকুমেন্টে যে তথ্যগুলো দিয়ে থাকবে 
সেগুলোকে ওয়ার্ড ফাইল বা এক্সেল শীটে উপস্থাপন করতে হবে । প্রথমবার হয়তো এ কাজগুলো পেতে আপনাকে অনেকটা কষ্ট করতে হবে কিন্তু , কাজগুলো সম্পর্কে ধারণা পাওয়ার পর এবং কিছু কাজ কমপ্লিট করতে পারলে প্রচুর পরিমাণে কাজ পাবেন আশা করি ।



ভিডিও অথবা ইমেজ দেখে টাইপ করা


অনেক সময় আমাদেরকে ভিডিও এবং ইমেজ দেখেও সে তথ্য অনুসারে ডাটা এন্ট্রি করতে হতে পারে । এই কাজটি ডাটা এন্ট্রিতে তুলনামূলকভাবে একটু বেশি পাওয়া যায় । অনেক সময় আমাদের কাছে ভিডিও এবং ইমেজ এর মাধ্যমে কাজ পাঠানো হয়ে থাকবে সেগুলোর উপর ভিত্তি করেই তথ্যগুলোকে আমাদেরকে উপস্থাপন করতে হবে । এখানে সম্পূর্ণ ইউনিক এবং নতুনভাবে আর্টিকেল এর কাজ করতে হয় । কাজটি করার জন্য বায়ার আপনাকে বিভিন্ন ধরনের নির্দেশনা দিয়ে থাকবে যেগুলো আপনাকে ফলো করে কাজগুলোকে সম্পূর্ণ করে দিতে হবে । কাজটি হচ্ছে ভিডিও ফুটেজে কিছু তথ্য দেওয়া থাকবে সে গুলোকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে উপস্থাপন করতে হবে । তবে অন্যান্য কাজগলো থেকে এই কাজটি করার জন্য আপনাকে যথেষ্ট পরিমাণ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হতে হবে ।



হাতে লেখা তথ্য টাইপিং


বায়ার আপনার কাছে কোন হাতে লেখা তথ্য পাঠিয়ে দিলো যে এই ডাটাগুলোকে এক ফাইল থেকে অন্য ফাইলে রূপান্তর করে উপস্থাপন করতে হবে । তো এখন আপনাকে কী করতে হব ? আপনি যা করবেন প্রথমেই তথ্যগুলোকে এস এস ওয়ার্ড ফাইলে টাইপ করে নিন । তারপরে সেই ফাইলটিকে এটাচ করে লিংকটিকে সরাসরি পাঠিয়ে দিন বায়ারের কাছে । এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে টাইপিং এর কাজ সম্পর্কে জানতে হবে । টাইপিং করা না জানলে আপনি এই কাজগুলো কিন্তু করতে পারবেন না । আর এই টাইপিং এর কাজ গুলোকে মূলত ডাটা এন্ট্রি বলা হয়ে থাকে ।



কপি পেস্ট


সচরাচর আমরা যারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি তাদের হয়তো কপি-পেস্ট সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা রয়েছে । কপি-পেস্টের কাজগুলো করে আপনি চাইলে ডাটা এন্ট্রি থেকে ইনকাম করতে পারবেন । এখানে প্রশ্ন হচ্ছে আমরা কিভাবে কপি পেস্ট এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারব ? কপি-পেস্টের কাজ মূলত তথ্যগুলোকে এক স্থান থেকে নিয়ে অন্য স্থানে বসিয়ে দেওয়া । ডাটা এন্ট্রির কাজ গুলো করার জন্য তথ্যগুলোকে কপি করে অন্য একটি ফাইলে পেস্ট করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম ওয়ার্ড বা শীটে কপি করা জানতে হবে অতঃপর আপনি পেস্ট করতে পারবেন । এ কাজটি কিন্তু অনেকটাই সহজ । কাজ করাটা যতটা সহজ কিন্তু তার থেকে অনেক গুন বেশী কঠিন হচ্ছে এ কাজটি পাওয়া ।



ক্যাপচা এন্ট্রি


ক্যাপচা এন্ট্রি করার কাজগুলো করার জন্য সবার আগে আপনাকে সাংকেতিক চিহ্ন গুলো সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে নয়তো আপনি এ কাজগুলো করতে পারবেন না । সাংকেতিক চিহ্ন গুলো যে কোন অক্ষর , সংখ্যা এবং চিহ্ন হতে পারে । বিভিন্ন সাইটগুলোতে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য এগুলোর প্রয়োজন হয়ে থাকে । সাধারণত এ কাজগুলো করা হয়ে থাকে 1000 টার ভিত্তিতে । তবে ক্ষেত্রবিশেষে সংখ্যা বাড়তে পারে । যেমন বায়ার আপনাকে এক হাজারটা ডাটা এন্ট্রি ক্যাপচার করার জন্য হায়ার করে থাকবে যেগুলোকে একই স্থান থেকে অন্য স্থানে ডাটা স্থানান্তরের মাধ্যমে ক্যাপচা করতে হবে । তবে এ কাজগুলো করার সময় অনেকটাই সতর্ক থাকতে হবে । কেননা এমন অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যাদের অভিজ্ঞতা থাকা সত্ত্বেও এ কাজগুলো করার সময় ভুল হয়েছে । এর মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি যে ক্যাপচা এন্ট্রির কাজ গুলো নিয়ম মেনে সঠিকভাবে করতে হবে । মোটেও এটাকে সহজ ভেবে অবহেলা করা যাবে না ।



ডাটা স্কেপিং


ডাটা স্কেপিং এর কাজগুলো মূলত ছাঁটাই অথবা  অপ্রয়োজনীয় তথ্য বাদ দেওয়ার জন্য করা হয়ে থাকে । একাজগুলো চাহিদা কিন্তু অনেক । প্রায় সময় এ কাজ গুলোর চাহিদা ক্লায়েন্টের উপর লক্ষ্য করা যায় । তারা বিভিন্ন তথ্য এবং ডকুমেন্ট বাদ দেওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করে আর তারা ডাটা স্কেপিং এর মাধ্যমে তথ্যগুলো কে ছাটাই করে ইনকাম করে 
নেয় । এখানে আপনি কিভাবে কাজ করতে পারবেন তার জন্য উদাহরণস্বরূপ বলা যায় , রেস্টুরেন্টে অবস্থিত সকলের নাম , ফোন নাম্বার এবং প্রয়োজনীয় তথ্য ডাটা এন্ট্রি করতে হবে কিন্তু এখান থেকে খাবারের মেনু অপশনটি বাদ দিতে হবে । তখন কিন্তু আপনাকে সেই খাবার মেনু বাদ দেওয়ার জন্য অবশ্যই ডাটা স্কেপিং এর পদ্ধতি গ্রহণ করতে হবে । 



ডাটা রিসার্চ


ডাটা রিসার্চ এই কাজটি ডাটা প্রসেস করা নামেও অনেক ফ্রিল্যান্সার এর কাছে পরিচিত । অনেক সময় বায়াররা আপনার কাছে অনেক তথ্য খুঁজে বের করে দেওয়ার জন্য বলবে । আর ঠিক তখন আপনাকে অনলাইন থেকে তথ্য গুলো বের করে বায়ারদের কাছে পৌঁছে দেওয়া বা তথ্যগুলোকে সংরক্ষণ করে দেওয়া । এ কাজটি মূলত ডাটা রিসার্চ বা ডাটা প্রসেস নামে পরিচিত । আরেকটু সহজভাবে বলা যায় ধরুন ক্লায়েন্ট আপনাকে বললো  যে ঢাকা শহরে কতগুলো কারখানা রয়েছে বা কতগুলো শিল্প কারখানা রয়েছে । তো এ কাজটি আপনি কিভাবে করবেন । এ কাজগুলো করার জন্য আপনাকে অবশ্যই গুগলের সাহায্য নিতে হবে । তারপরে সেখানে সার্চ বারে ঢাকা শহরের যাবতীয় শিল্প কারখানা সম্পর্কে সার্চ করতে হবে । তাহলে দেখতে পারবেন আপনার চোখের সামনে অটোমেটিক কতটি শিল্প কারখানা রয়েছে প্রায় সবগুলো চলে আসবে । আপনি সেখান থেকে একটি ধারণা নিয়ে তথ্যগুলোকে কপি করে ক্লায়েন্টের কাছে উপস্থাপন করতে হবে । এটাই মূলত ডাটা রিসার্চ বা ডাটা প্রসেসের  কাজ । তবে এখানে কিন্তু আপনাকে সঠিক তথ্যটি প্রেরণ করতে 
হবে । 



ডাটা মাইনিং


ডাটা মাইনিং বলতে এখানে অনেকগুলো তথ্য থেকে প্রয়োজনীয় এবং দরকারি তথ্য গুলোকে খুজে বের করে ক্লায়েন্টদের সামনে উপস্থাপন করতে হয় । যেমন মনে করুন কোন দেশের কম্পিউটার ডাটাবেজে সকল নাগরিকের তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে । সেখান থেকে নির্দিষ্ট করে যারা 20 থেকে 30 বছর বয়সী তাদের তথ্যগুলোকে আলাদাভাবে মাইনিং করা । এটাই মূলত ডাটা মাইনিং এর কাজ । এখানে মূলত আপনি যে কাজগুলো করবেন সে কাজগুলোকে নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয় অর্থাৎ আপনি কোন তথ্য গুলো কে আলাদা করবেন সেটা ক্লায়েন্ট আপনাকে নিজেই বলে দিবে । ডাটা মাইনিং এর কাজ গুলোকে অনেকে ডাটা মাইন্ডিং ও বলে থাকে । এ কাজগুলো সম্পর্কে যদি আপনার আইডিয়া থেকে থাকে , তাহলে ডাটা এন্ট্রি কাজ করে আপনি মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন । কেননা এই কাজটির চাহিদা ডাটাএন্ট্রির মার্কেটপ্লেসে ব্যাপকভাবে বিস্তৃত । অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা বেশি টাকা উপার্জন করার জন্য ডাটা মাইনিং এর কাজ করে থাকে ।



সেকেন্ডারি ডাটা এন্ট্রি


ডাটা এন্ট্রির কাজ গুলোর মধ্যে সেকেন্ডারি ডাটা এন্ট্রির কাজ এর জনপ্রিয়তা তুলনামূলকভাবে অনেকাংশে 
বেশি । সেকেন্ডারি ডাটা এন্ট্রি হচ্ছে প্রাইমারি তথ্য থেকে ডাটাকে র্শটেন করা । এমন অনেক তথ্য রয়েছে যেগুলো অগোছানো এবং এলোমেলোভাবে থাকে সে গুলোকে সেকেন্ডারি ডাটা এন্ট্রির মাধ্যমে সাজিয়ে দেওয়ার পদ্ধতিকে সেকেন্ডারি ডাটা এন্ট্রি বলা হয়ে থাকে । উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে বাংলাদেশর সকল রেস্টুরেন্টের নাম উল্লেখ করতে কিন্তু এখানে বায়ার আপনাকে বলল যে দেশের বিভাগ ভেদে রেস্টুরেন্টের নাম আলাদা আলাদা করে দিতে । তখন আপনাকে কাজটি করে দিতে হবে ঢাকা বিভাগে কতটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে , কুমিল্লা বিভাগে কতটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে , যশোর বিভাগে কতটি রেস্টুরেন্ট আছে ঠিক এভাবে । তার মানে দাঁড়াচ্ছে প্রাইমারি ডাটা এন্ট্রি থেকে ক্লায়েন্টের নির্দেশ মোতাবেক তথ্য গুছিয়ে দেওয়ার পদ্ধতি সেকেন্ডারি ডাটা এন্ট্রি নামে পরিচিত ।




স্টুডেন্টদের জন্য ডাটা এন্ট্রি কি পরিমান সুবিধা আনতে পারে ?


আমাদের দেশে বেকারত্বের হার প্রায় মোট জনসংখ্যার কাছাকাছি বলা যায় । অনেক স্টুডেন্ট রয়েছে যারা লেখাপড়া শেষ করেও একটি ভালো মানের চাকরি না পাওয়ার কারণে বেকারত্ব নামক অভিশাপের মুখোমুখি হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় । কিন্তু বর্তমানে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ইনকাম করার পদ্ধতি থাকার কারণে অনেকে স্টুডেন্ট আছে যারা তাদের লেখাপড়ার পাশাপাশি আলাদাভাবে কিছু অর্থ উপার্জনের জন্য ডাটা এন্ট্রিকে বেছে নিয়েছে । একাজগুলো শিখার জন্য ততটা সময়ের প্রয়োজন হয় না তাছাড়া ততটা সময় দেওয়া লাগে না বিধায় স্টুডেন্টরা লেখাপড়ার পাশাপাশি এ কাজগুলো করে যেতে সক্ষম হয় । 


এদের মধ্যে প্রায় অনেক স্টুডেন্ট রয়েছে যারা ইতিমধ্যেই ডাটা এন্ট্রির কাজ গুলো করে স্বাবলম্বী লাভ করতে পেরেছে । আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন এবং অনলাইন থেকে কাজ করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে চান তাহলে ডাটা এন্ট্রির কাজ এর মাধ্যমে আল্লাহ দিলে আপনি চাইলেই আপনার জীবনকে বদলে দিতে পারবেন । কারণ ডাটা এন্ট্রির কাজ করে মাসে অনেক টাকা উপার্জন করার সুযোগ রয়েছে । এ কাজটির মাধ্যমে আপনিও চাইলে অন্যদের মতো একজন সাফল্যবান ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন ।



একজন স্টুডেন্ট যখন ডাটা এন্ট্রির কাজ বিষয়ে অভিজ্ঞতা লাভ করবে তখন তার ক্যারিয়ার নিয়ে আর টেনশন করার কোন প্রয়োজন হবে না । কেননা একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার এর ক্যারিয়ার উজ্জল তার কখনো ভবিষ্যৎ নিয়ে টেনশন করতে হয় না । ডাটা এন্ট্রির কাজ টি স্টুডেন্টদের কাছে ততটা কঠিন বলে মনে হবে না । ডাটা এন্ট্রির কাজ গুলো করে একজন অভিজ্ঞ স্টুডেন্ট চাইলেই মাসে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবে ।
 


পেমেন্ট নেওয়ার পদ্ধতি


আপনি যদি কোন লোকাল মার্কেটপ্লেসে কাজ করে ইনকাম করে থাকেন তাহলে সেই উপার্জিত টাকা গুলো লোকাল কারেন্সির মাধ্যমে আপনার পকেটে নিয়ে আসতে পারবেন । কিন্তু আপনি যদি আন্তর্জাতিক মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করেন তাহলে আপনাকে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য অবশ্যই পেপাল , পেওনিয়ার , ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন । তবে আপনি যে দেশে থাকেন সে দেশের লোকাল মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করেন তাহলে আপনি লোকাল কারেন্সির মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন সেটা আলাদা বিষয় । তবে আপনি যদি আন্তর্জাতিক মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করেন তাহলে সেখানে আপনাকে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট মেথড গুলো ব্যবহার করতে হবে । 

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন

Ads

Ads